আজ (রোববার, ১৭ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ফিলিস্তিনের জন্য বিশেষ সহায়ক হিসেবে কাজ করছে। বহু বাংলাদেশি সেখানে খাদ্য ও ওষুধের জন্য অর্থ পাঠাচ্ছেন। আমাদের জনগণ জানে, এ সাহায্য বাংলাদেশ থেকে আসছে। আমরা সত্যিই কৃতজ্ঞ।’
রাষ্ট্রদূত রমাদান ফিলিস্তিনকে সমর্থন জানানোয় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান। বিশেষ করে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত তথাকথিত ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ মানচিত্র নিন্দা করতে অন্যান্য মুসলিম দেশের সঙ্গে যোগ দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন:
তিনি বাংলাদেশকে ফিলিস্তিনি পণ্য আমদানি বাড়ানোর আহ্বান জানান। রাষ্ট্রদূত রমাদান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাঁর সমর্থন ব্যক্ত করেন এবং এর সাফল্য কামনা করেন।
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ফিলিস্তিনের প্রতি বাংলাদেশের সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের জনগণ আপনাদের পাশে আছে। সরকারও তার সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী দিনে আরও অনেক দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে এবং শেষ পর্যন্ত একটি কার্যকর দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান প্রতিষ্ঠিত হবে।—বাসস