সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘ইসির কর্মকর্তাদের বদলি এগুলো নির্বাচনের অংশ।’
তিনি বলেন, ‘তফসিলের আগে নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা চূড়ান্ত করা হবে। এর অন্তত ২ সপ্তাহ আগে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ইসি বৈঠক করবে।’
প্রবাসী এবং দেশের বিভিন্ন সংশ্লিষ্টজনের পোস্টাল ব্যালটে ভোট নিয়ে আগামী সপ্তাহে ব্রিফিংয়ে জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘ভোটগ্রহণে বিভিন্ন সরঞ্জামাদি এবং দূর্গম এলাকায় প্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দিতে প্রয়োজনে বিভিন্ন বাহিনীর সহযোগিতা নেয়া হবে। প্রয়োজনে হেলিকপ্টার ব্যবহারেরও সুযোগ থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘ভোট গ্রহণের তারিখ ঘোষণার অন্তত ৬০ দিন আগে তফসিল প্রকাশ করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা দপ্তরের ঘোষণার অনুযায়ী ভোট রমজানের আগেই অনুষ্ঠিত হবে।’
ভোট গ্রহণ চলাকালীন যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন হলেও সবমিলিয়ে সময়মতো সমন্বয় করা হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় রোডম্যাপে কিছু অতিরিক্ত বিষয় যুক্ত হতে পারে। নির্বাচন পরিচালনায় যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কমিশন যথাযথ ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত।’
আরও পড়ুন:
এর আগে, বুধবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে ইসি সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন কমিশন সচিব। ইসি সচিব জানান, শুনানি সম্পন্ন হওয়া ৮৪টি আসনের সীমানা নিষ্পত্তি হবে দ্রুতই।
শেষ দিনে ১২ জেলার ১৮টি সংসদীয় আসনের ২৬০টি শুনানি সম্পন্ন করে নির্বাচন কমিশন। সব মিলিয়ে চার দিনে ১৮৯৩টি শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।