উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এরইমধ্যে জুলাই শহিদ পরিবার এবং আহতদের জন্য মাসিক ভাতা চালু করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত প্রত্যেকেই তা প্রতি মাসে যথাসময়ে পেয়ে যাবেন।’ তিনি বলেন, ‘জুলাই স্পিরিটকে সামনে রেখে তাদের ত্যাগের যথাযথ মূল্যায়নে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
আরও পড়ুন:
উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, ‘জুলাইযোদ্ধাদের তাদের স্ব স্ব কর্মে অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুনর্বাসিত করা হবে। এ বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জুলাইযোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসনে জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে। এসব কমিটি জুলাইযোদ্ধাদের পুনর্বাসনে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আহতদেরকে দেশে উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়েছে। ৭৮ জন জুলাইযোদ্ধাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণ করা হয়েছে।’ সভায় জানানো হয়, এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৪৩ জন জুলাই যোদ্ধাকে ১৪৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে।
এ সময় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।