ডা. এজেডএম জাহিদ বলেন, ‘স্বৈরাচারের সুবিধাভোগী কাউকে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী দলের সদস্য হিসেবে নেয়া যাবে না। এ ছাড়াও বিগত সময়ে যারা অত্যাচার করেছে কিংবা অন্য দলের রাজনীতি করেছে, তাদেরকেও দলে নেয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কিংবা যে ধর্মের লোকই হোক না কেন, যদি ভালো মানুষ হয় তাহলে তাদেরকে সদস্য নিতে হবে। প্রত্যেক ওয়ার্ডে কম পক্ষে ২৫ শতাংশ নারী যেন থাকেন।’
তিনি আরো বলেন, ‘নতুন সকল সদস্যদের ডাটাবেজ তৈরি করে প্রত্যেককে আলাদা আলাদা কার্ড সরবরাহ করা হবে। অন্য দলের আদর্শকে লালন করা যাবে না, শহিদ জিয়ার আদর্শকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে। কোনো দণ্ডপ্রাপ্ত নন এবং বয়স ১৮ বছরের নিচে নয়— এ সকল যোগ্যতা থাকলেই নতুন সদস্য হওয়া যাবে।’
এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজুসহ আরো অনেকে।