এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুশফিকুর রহমান। জনসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের সদস্য ও অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী নাজমুল হুদা খন্দকার এবং জেলা বিএনপির সহসভাপতি মো. ইলিয়াস ও সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন।
মেহারী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য শাহজাহান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন, কসবা উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন ও বেলায়েত হোসেন, কসবা পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. আশরাফ আলী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির প্রমুখ।
জনসভায় বক্তারা বলেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমান যে ৩১ দফা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর কোনোদিন স্বৈরাচারের জন্ম হবে না। বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র কীভাবে পুনরুদ্ধার হবে- সেটিও ৩১ দফায় উল্লেখ করা আছে।
তারা আরো বলেন, তারেক রহমান প্রতিহিংসার রাজনীতি পছন্দ করেন না। ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতা ছাড়লে দলটির দুই লক্ষ নেতাকর্মীর প্রাণ যাবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মীকে বিএনপি মেরে ফেলেছে- এমন হয়েছে? বিএনপি কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না।
পরে জনসভা শেষে জনসাধারণের মাঝে ৩১ দফা দাবি সংবলিত লিফলেট বিতরণ করেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।