সাক্ষাতের শুরুতেই হুমা খান জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন এবং তার সুস্থতা কামনা করেন। তারা অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে পারস্পরিক মতবিনিময় করেন। গত ২৯ জুলাই জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার উদ্যোগে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত ‘জুলাই স্মরণ সভায়’ জামায়াত আমির যে ঐতিহাসিক বক্তব্য রেখেছিলেন, সে জন্য হুমা খান তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন:
দুজনই বাংলাদেশে বিরাজমান মানবাধিকার পরিস্থিতি, গুম-খুনের বিচারসহ সামগ্রিক বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। জামায়াতে ইসলামীর উপস্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে হুমা খান জানতে চান এবং জামায়াত আমির সেসব প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।
এসময় হুমা খানের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির মানবাধিকারবিষয়ক জুনিয়র উপদেষ্টা ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম খান।
উল্লেখ্য, জামায়াত আমির ‘জুলাই শহিদদের’ নিয়ে জামায়াতে ইসলামীর প্রকাশিত ১২ খণ্ডের ইংরেজি সংস্করণের বই তাদের উপহার প্রদান করেন।
এসময় জামায়াত আমিরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, কেন্দ্রীয় অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের এবং ব্যারিস্টার মীর আহমাদ বিন কাসেম আরমান প্রমুখ।