চা
শ্রীমঙ্গলে চা বোর্ডের অভিযানে ১২৩ বস্তা নষ্ট ও অবৈধ ভারতীয় চা ধ্বংস

শ্রীমঙ্গলে চা বোর্ডের অভিযানে ১২৩ বস্তা নষ্ট ও অবৈধ ভারতীয় চা ধ্বংস

শ্রীমঙ্গলে চা বোর্ড পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জব্দকৃত ১২৩ বস্তা নষ্ট ও অবৈধ ভারতীয় চা ধ্বংস করা হয়েছে।আজ (শুক্রবার, ১১ জুলাই) বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) প্রাঙ্গণে জব্দকৃত চা ধ্বংস করা হয়েছে। ধ্বংস চায়ের মধ্যে ১১০ বস্তা ছিল ভারত থেকে অবৈধভাবে আমদানিকৃত চা এবং বাকি ১৩ বস্তা গ্রিন 'টি' ছিল নিম্নমানের ও নষ্ট চা।

শ্রীমঙ্গলে চতুর্থ নিলামে চা বিক্রি কমেছে

শ্রীমঙ্গলে চতুর্থ নিলামে চা বিক্রি কমেছে

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চতুর্থ চা নিলামে বিক্রি অনেকটাই কমেছে। নিলামে বায়ার (ক্রেতা) উপস্থিতি কম থাকায় বিক্রি হয়েছে ৩০-৪০ ভাগ, যার আনুমানিক বাজারমূল্য ২ কোটি ৬৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।

উৎপাদনকারী হিসেবে এগিয়ে থাকলেও চা রপ্তানিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

উৎপাদনকারী হিসেবে এগিয়ে থাকলেও চা রপ্তানিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম চা উৎপাদনকারী দেশ হলেও আন্তর্জাতিক বাজারে চা রপ্তানিতে এখনো অর্জিত হয়নি কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। বরং দিন যত যাচ্ছে ততই রপ্তানিতে পিছিয়ে পড়তে হচ্ছে। চা উৎপাদন ও রপ্তানি প্রক্রিয়ায় জটিলতা ও কাঠামোগত সমস্যার কথা বলছেন বিশ্লেষকরা। যদিও চা বোর্ড এর মতে, ধীরে ধীরে চা রপ্তানিযোগ্য পণ্যে পরিণত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।

শ্রীমঙ্গলে মৌসুমের দ্বিতীয় চা নিলাম অনুষ্ঠিত

শ্রীমঙ্গলে মৌসুমের দ্বিতীয় চা নিলাম অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে মৌসুমের দ্বিতীয় চা নিলামে ৫টি ব্রোকার্স হাউজের ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৩৩ দশমিক ৬০ কেজি চা নিলামে উঠেছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ২ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭২০ টাকা। বেড়েছে চায়ের গুণগত মান ও দাম।

উন্নতির পরিবর্তে পিছিয়ে পড়ছে সিলেট ক্রিকেট লিগ

উন্নতির পরিবর্তে পিছিয়ে পড়ছে সিলেট ক্রিকেট লিগ

দিনে দিনে যেখানে উন্নতি করার কথা সেখানে বরং পিছিয়ে সিলেট ক্রিকেট লিগ। ৩০ বছর আগের তুলনায় মোটা দাগে কমেছে ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিকও। এমনটাই জানালেন সিলেট বিভাগীয় ক্রিকেট দলের ম্যানেজার ওয়াসিকুজ্জামান অনি। মাঠ সংকট কাটাতে আর স্কুল ক্রিকেটে মনোযোগ বাড়াতে বিসিবির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এই ক্রিকেট সংগঠক।

সীমান্তে অবৈধ পথে ঢুকছে চা, ক্ষতির মুখে খাত সংশ্লিষ্টরা

সীমান্তে অবৈধ পথে ঢুকছে চা, ক্ষতির মুখে খাত সংশ্লিষ্টরা

দশ লাখ কেজি চা পাতা অবিক্রিত থাকার পরও আমদানি করছেন ব্যবসায়ীরা, তাও আবার সরকারের চোখ ফাঁকি দিয়ে। গত পাঁচ বছরে শ্রীলংকা, যুক্তরাজ্য, চীনসহ নানা দেশ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের চা পাতা আমদানি হয়েছে। এছাড়া সীমান্তে অবৈধ পথেও ঢুকছে চা পাতা। এতে একদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার, অন্যদিকে ক্ষতির মুখে পড়ছেন চা খাত সংশ্লিষ্টরা।

২০২৩ সালে দেশে চা উৎপাদনে রেকর্ড

২০২৩ সালে দেশে চা উৎপাদনে রেকর্ড

প্রথমবারের মতো ১০ কোটি কেজি চা উৎপাদনের মাইলফলক অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। চা শিল্পের ১৭৫ বছরের ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ উৎপাদনের রেকর্ড। এছাড়া ২০২৩ সালে রপ্তানিও বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ।

রেকর্ড চা উৎপাদনের পথে বাংলাদেশ

রেকর্ড চা উৎপাদনের পথে বাংলাদেশ

সব রেকর্ড ভেঙে চলতি বছর সর্বোচ্চ ১০০ মিলিয়ন কেজি চা পাতা উৎপাদন হতে যাচ্ছে। শুধু উৎপাদনই নয়, গত দুই বছরের চেয়ে চা রপ্তানিও বেড়েছে।