নিষেধাজ্ঞা শেষের খবরে অনেকটা স্বস্তি ফিরেছে জেলে পরিবারগুলোতে। বিগত দিনের ক্ষতি কাটিয়ে উঠবেন। আবারো জেলে, পাইকার, আড়তদারের হাঁকডাকে মুখর হয়ে উঠবে ভোলার সাগরপারের মাছ ঘাটগুলো। তাই জেলে পাড়ায় নতুন স্বপ্ন নিয়ে আনন্দ-উচ্ছ্বাসে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
৫৮ দিনের অলস সময় কাটানোর পর ভোলার দৌলতখান, চরফ্যাশন, লালমোহন, তজুমদ্দিন ও মনপুরা উপজেলার উপকূলীয় ঘাটগুলোতে জেলেদের ব্যস্ততা চোখে পড়ার মতো। ট্রলার মেরামত, জাল গুছানো, বরফ সংগ্রহ ও জ্বালানি মজুদের কাজ চলছে জোরেশোরে।
দ্বীপ জেলা ভোলায় সাগরে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে এমন সরকারি নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ৬৫ হাজার। এর বাইরেও রয়েছে আরো ২০ হাজার জেলে। নিষেধাজ্ঞার সময় নিবন্ধিত জেলেদের দেওয়া হয়েছে ৪০ কেজি করে ভিজিএফ এর চাল।