হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অন্য দলের চাঁদাবাজ যদি কেউ হয়ে থাকে তাহলে তাকে ধরে থানায় দিয়ে আসবেন। আর আমার দলের চাঁদাবাজ যদি কেউ হয়ে থাকে তাকে আগে নিজেরা আপ্যায়ন করবেন। তারপর থানায় দিয়ে আসবেন। আমাদের আশেপাশে এখন অনেক তেলবাজ জড়ো হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এক জায়গায় দাঁড়াবো এসে সেলফি তোলে। সেলফিবাজই চাঁদাবাজি করে। এই সেলফি পলিটিক্স বাদ দিতে হবে। এই সেলফিবাজ থেকে, এই ফুটেজখোরদের থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে। অনেক ফুটেজখোর আছে যাদের কোনোসময় কাজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু সব নেতার সঙ্গে তাদের ছবি। এই ছবি বাণিজ্যের মধ্যে তারা ব্যস্ত। এই এলাকায় এসব ছবি বাণিজ্য যারা করে তাদের চিহ্নিত করুন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকের পর থেকে এই শেরপুরবাসীর মাধ্যমে সারাদেশকে বলবো যারা রাজনীতি করতে চান তারা এই সেলফি পলিটিক্স থেকে বের হয়ে আসুন।’
আরও পড়ুন:
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের যখন হাসিনা বলতো বিকল্প নাকি খুঁজে পাওয়া যায় না তখন আমরা বলছিলাম, আমরাই বিকল্প। কর্মীরা নেতার পেছনে ঘুরে লাভ নাই, নিজে নেতা হয়ে উঠতে হবে। আমাদের দেশে যেটা হয়, নেতার ছেলে এসে নেতা হয়, কর্মী সবসময় কর্মীই থেকে যায়।’