গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন শহর বিএনপির ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি গোলাম রাব্বানী, সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম মিয়া, ৭নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সাব্বির মিয়া।
ওসি তানভীর আহমেদ বলেন, ‘ডিবি পুলিশের সহযোগিতায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’ তবে শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইজাজুল হক সবুজ জানান, বিএনপির নেতা কর্মীদের ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে সদর উপজেলার পৌর এলাকায় সন্তোষে মাছ ব্যবসায়ী মো. আজাহারুল ইসলামের কর্মচারীর হাতে অচেনা একজন একটি চিঠি দিয়ে যায়। সেই চিঠি শুক্রবার (১ আগস্ট) সকালে ব্যবসায়ী মো. আজাহারুল ইসলামকে দেয় কর্মচারী।
চিঠিতে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, চিঠি পাওয়ার পর যদি এ বিষয়ে কারো সঙ্গে কোনো কিছু শেয়ার করা হয় তাহলে মৃতদেহ তার পরিবারের কেউ খুঁজে পাবে না। এতে আরও বলা হয়, প্রশাসন সবসময় সঙ্গে থাকবে না।
আরও পড়ুন:
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দীর্ঘদিন ধরে মাছ ব্যবসা করছেন মো.আজাহারুল ইসলাম। দাবি করা ৫ লাখ টাকা দেয়া তার জন্য কোনো বিষয় না। আগস্টের ৩ তারিখ (রবিবার) সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে টাকা দেয়ার জন্যও হুমকি দেয়া হয়।
চিঠিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।