রাবিপ্রবির উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীরা এ র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন।
র্যালি শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আতিয়ার রহমান বলেন, ‘জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র জনতার যে রক্তদান এবং অসংখ্যজনের পঙ্গুত্ব বরণের মধ্য দিয়ে যে নতুন দেশ পেলাম, আমরা এর মধ্যে দিয়ে নিজেরা সংশোধিত হতে চাই। ৫৫ বছর বাংলাদেশে যা হয়নি, এদেশের প্রতিটি মানুষ যেন তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে তাদের কথা বলতে পারেন। সেরকম পরিবেশ যেন আমরা তৈরি করতে পারি। আমরা যেন দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন একটি দেশ গড়ে তুলতে পারি সে লক্ষে দেশের ছাত্রসমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।’
এসময় উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন শিক্ষক নিয়োগের স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলেন এবং দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট নিরসনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
গুণগত শিক্ষা প্রদানের মধ্যে দিয়ে পার্বত্য অঞ্চলের সম্প্রীতি ও উন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করে যাবে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও পঙ্গুত্ব বরণকারীদের জন্য রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদানের জন্য আহবান জানান। পরে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও পঙ্গুত্ব বরণকারীদের জন্য দোয়া করেন।
র্যালি ও দোয়া শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ও মেরিন রিসোর্সেস টেকনোলজি বিভাগের প্রিন্টেড কারিকুলামের মোড়ক উন্মোচন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আতিয়ার রহমান। এসময় সকল বিভাগের চেয়ারম্যানবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।