জারিকৃত গেজেটে বলা হয়, সরকারের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ এবং সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে গতিশীল রাখার জন্য এনবিআর আওতাধীন সব চাকরি অত্যাবশ্যক।
আরো পড়ুন:
এর আগে রোববার (২৯ জুন) আন্দোলনকে ‘পরিকল্পিত, দুরভিসন্ধিমূলক ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী’ আখ্যা দেয় সরকার। জাতীয় স্বার্থে এনবিআরের আওতাধীন কাস্টমস হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব চাকরি ‘অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে।
আরো পড়ুন:
রাতে সরকার ও ব্যবসায়ী সংগঠনের আশ্বাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্মকর্তাদের কমপ্লিট শাটডাউনসহ কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাসান মাহমুদ তারেক।
আরো পড়ুন:
এদিকে ঘুষের বিনিময়ে কর দাতাদের কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ করে দেয়ার অভিযোগে এনবিআরের ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আরো পড়ুন:
আজ এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘মতপার্থক্য থাকতেই পারে। কিন্তু পোর্ট বন্ধ করে দেয়া সমর্থনযোগ্য নয়। সাম্প্রতিক আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকা এনবিআরের ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধানে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করা হয়নি।’