সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে সবখাত মিলে ৬৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬২টির। আর ১৬২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৮৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সবকটি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেন কমে প্রায় অর্ধেকে চলে এসেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৬০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। আগেরদিন লেনদেন হয় ৬৪৫ কোটি টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ২৮৪ কোটি ২৪ লাখ টাকা।
ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ফু ওয়াং ফুড, এমারেল্ড অয়েল, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, বিডি থাই অ্যালুমেনিয়াম, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস, প্যাসেফিক ডেনিমস, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, এসকে ট্রিমস এবং কন্ট্রিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স।
দর বৃদ্ধির তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে-প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড, প্যাসিফিক ডেনিমস লিমিটেড, ইভিন্স টেক্সটাইলের, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, এমবি ফার্মা, ঢাকা ডাইং, লিবরা ইনফিউশন, মুন্নু সিরামিকস ও সেন্ট্রাল ফার্মা লিমিটেড।
দর কমার তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে- অ্যারামিট লিমিটেড, এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ, উসমানিয়া গ্লাস, জুট স্পিনার্স, ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ড, কে অ্যান্ড কিউ,বিডি ওয়েল্ডিং, শমরিতা হসপিটাল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ ও বিডি মনোস্পুল পেপার লিমিটেড।
অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই ৫ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৩২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৭টির এবং ৫২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা।