সামিনা লুৎফা বলেন, ‘এতো সংখ্যক ভোটার সামলানোর যথেষ্ট প্রস্তুতি কর্তৃপক্ষের ছিল না। তবে ভাগ্য ভালো চারটা পর্যন্ত তেমন কোনো বড় সমস্যা তৈরি হয়নি।
তিনি বলেন, ‘কিছু জায়গায় অস্বচ্ছতা দেখা গেছে। ৮টি কেন্দ্রে সমানভাবে নিয়ম মানা হয়নি। পুরো নির্বাচনে যথেষ্ট জনবল নিয়োগ করা হয়নি। তবে নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হয়েছে।’
অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন, ‘যথেষ্ট পোলিং এজেন্ট পাওয়া যায়নি। অনেকেই পাস পেয়েছে দেরিতে। অনেক বুথে ভোট দিয়ে কলম নিয়ে ভোটার চলে গেছে। পরে বলপয়েন্ট দিয়ে ভোট দিয়েছে ভোটার। এসব ব্যালট মেশিন রিড না করতে পারলে দায় কে নেবে?
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের আরেক সদস্য অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, ‘আমরা ছোট ছোট কিছু অসঙ্গতি বা ব্যবস্থাপনার যে ভুলগুলো, এ বাদে আমরা মনে করিনি যে বড় কোনো ধরনের অসঙ্গতি ছিল। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না, এটা আমাদের কখনো মনে হয়নি।’