এ সময় তাসিন খান সকল নারী প্রার্থী ও ভোটারের পক্ষে বলেন, ‘প্রার্থীদের অনেকে এরইমধ্যে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন। আমরা প্রশাসনের কাছে এটার জন্য অভিযোগ জানিয়েছি। প্রশাসন আমাদের আশ্বস্ত করেছে কিন্তু দিনের পর দিন চলে যাচ্ছে এখন পর্যন্ত কোন প্রতিকার পাইনি। ইতোপূর্বে জুলাই ৩৬ হলের ঘটনাটি যদি দেখি এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন শিক্ষার্থী অবমাননা করে সেই কমেন্টটি করেছে। সুতরাং যারা এগুলো করছে তারা অধিকাংশই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।’
আরও পড়ুন:
এ সময় তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ৭টি প্রস্তাব দেন। অফিসিয়াল সুরক্ষা নীতি, নারীবান্ধব অবকাঠামো ও সুরক্ষা, সাইবার ও জেন্ডার রেসপন্স সেফটি সেল, বট আইডি নিয়ন্ত্রণ ও গ্রুপ অ্যাক্সেস যাচাই, গোপনীয়তা সুরক্ষা নীতি, ডিজিটাল লিটারেসি ও সেফটি প্রশিক্ষণ ও ভেরিফায়েড অফিসিয়াল চ্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে একটি সুস্পষ্ট ও কার্যকর সাইবার নীতি করে নারীসহ সবার জন্য একটি সভ্য, মর্যাদাপূর্ণ ও অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন করবে বলেও প্রত্যাশা করেন তারা।
উল্লেখ্য, আগামীকাল ১৩ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার ও ১৪ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।