শুক্রবার সুড়ঙ্গের মুখে আটকে থাকা পাথর সড়াতে গেলে বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। এরপরই স্থগিত করা হয় উদ্ধারকাজ।
ধারণা করা হচ্ছে, ভারী খননযন্ত্র ব্যবহারে সুড়ঙ্গের ভেতরে ধস নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে আটকে থাকা ৪০ শ্রমিককে কীভাবে উদ্ধার করা হবে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
পরিস্থিতি মোকাবিলায় বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও। দেড় শতাধিক স্থানীয় উদ্ধারকর্মীর পাশাপাশি থাইল্যান্ড ও নরওয়ে থেকেও দু'টি সংস্থাকে ডেকে পাঠিয়েছে রাজ্য সরকার।
গত সপ্তাহের রোববার সকালের এ দুর্ঘটনায় ধ্বংসস্তূপে আটকা শ্রমিকরা সুস্থ আছে বলে দাবি কর্তৃপক্ষের। একটি পাইপের মাধ্যমে তাদের খাবার ও পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তবে ছয়দিন পেরিয়ে যাওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছে স্বজনদের মধ্যে।