এছাড়া তিনি নিজ নামে ৮৮টি হিসাবের মাধ্যমে মোট ৩৭৪ কোটি ৫১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৮৪ টাকার সন্দেহজনক আর্থিক লেনদেন করার মাধ্যমে অবৈধ অর্থ স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তর করেছেন। আজ (শনিবার, ২৪ মে) বিকেলে দুদকের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আকতারুল ইসলাম জানান, তার বিরুদ্ধে আরো ৫৬ কোটি টাকার বেশি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়, যা তিনি জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদক উপ-পরিচালক বলেন, 'এটি মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪ (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।'
তিনি জানান, এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ৩৪ (৩) ধারায় একটি মামলা রুজুর অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। তবে এর সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবে দুদক।