আজ (সোমবার, ৫ মে) দুপুরে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সাথে সাক্ষাৎকারে এসব জানান তিনি।
এ সময় তিনি জানান, রোহিঙ্গাদের ডাটাবেজ সংরক্ষণ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অন্য একটি মন্ত্রণালয়ে নেয়া হচ্ছে। এতে নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনে ডাটাবেজ ব্যবহার করতে পারবে।
এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘আঞ্চলিক পর্যায়ের এনআইডি সংশোধনের জন্য জনসাধারণের ঝামেলা এড়াতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের বিশেষ কিছু ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে।’
তিনি বলেন, 'এখন পর্যন্ত ৫০০ বেশি দ্বৈত এনআইডির রয়েছে।'
৪০ দেশে এনআইডি সেবা চালুর বিষয়ে আগামী সপ্তাহে আন্ত:মন্ত্রণালয় বৈঠক হতে যাচ্ছে। আর সুনির্দিষ্ট কারণ দর্শানো ছাড়া এনআইডি সংশোধন আবেদন বাতিল করতে পারবেন না কর্মকর্তারা বলেও জানান তিনি।