পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ক্রমোন্নত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে এ সফর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মূলত এটি গত এপ্রিল মাসে হওয়ার কথা ছিল, তবে সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার কারণে তা স্থগিত হয়।
বিশ্লেষকদের মতে, গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থান এবং শেখ হাসিনার সরকারের পরিবর্তনের পর ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে দৃশ্যমান উষ্ণতা সৃষ্টি হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ ইসলামাবাদের সঙ্গে কূটনৈতিক দূরত্ব বজায় রেখেছিল এবং নয়াদিল্লির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছিল।
তবে সম্প্রতি ঢাকায় রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক পুনর্গঠন ও সমন্বয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে, যার ধারাবাহিকতায় ইসহাক দারের সফরকে দেখা হচ্ছে।