সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সরকার সংস্কারের কথা বললেও আসলে নানা কৌশলে নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চাচ্ছে। অথচ সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচনের আগে, পরে বা একসাথে চলতে পারে কিন্তু নির্বাচনের সময় পেছানোর পক্ষে কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
তিনি অভিযোগ করেন, সরকার সংবিধানে নিজেদের ইচ্ছেমতো পরিবর্তন আনতে চাইছে। কিন্তু এমন সিদ্ধান্ত জাতির সম্মতি ছাড়া চাপিয়ে দিলে তা গণতন্ত্র নয়, বরং একদলীয় শাসনের বাকশালের পথে নিয়ে যাবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একের পর এক আলোচনার আনুষ্ঠানিকতা চালালেও বাস্তবে কোন অগ্রগতি নেই। অগ্রগতি নেই, নেই জনগণের আস্থাও।’
তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন পেছানোর জন্য একটি যুক্তি ও তাদের থাকে তাহলে তা যেন জনগণের সামনে আনেন।’