এসময় ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষা শুধু একটি নির্বাচন ছিল না, মূলে ছিল সবার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা।’
তিনি বলেন, ‘এনবিআরে আন্দোলন করা আমলারা দুর্নীতিগ্রস্ত। তারা দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত বলেই বিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছে। এখনো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে আওয়ামী লীগের লোকেরা বহাল রয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে বিতর্কিত নির্বাচনে শুধুমাত্র সিইসি নুরুল হুদা কিংবা হাবিবুর আউয়ালই জড়িত নন। বাকিদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
এ ছাড়া, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেন, ‘সংস্কার এবং বিচার একটা চলমান প্রক্রিয়া। যারা বলছেন দৃশ্যমান সংস্কারের আগে নির্বাচন নয়, তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন। স্থানীয় নির্বাচন চাওয়া হচ্ছে জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে। মানুষের একমাত্র চাওয়া নির্বাচন।’