তিনি বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার আশ্বাস অনুযায়ী ১৫ কার্যদিবস অপেক্ষা করবে গণঅধিকার পরিষদ। এরপরও ব্যবস্থা না নিলে তারা আদালতের শরণাপন্ন হবেন।’
চিকিৎসার প্রসঙ্গে রাশেদ খান জানান, চোখ, মাড়ি ও মস্তিষ্কে আঘাত পাওয়ায় দলীয় সভাপতির শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটেছে। সরকার জরুরি ভিত্তিতে বিদেশে নেয়ার পরিকল্পনার কথা জানালে, সংগঠনের পক্ষ থেকে সিঙ্গাপুরে পাঠানোর দাবি জানানো হয়।
আরও পড়ুন:
তিনি আরও বলেন, ‘হামলার ঘটনায় পুরো বাহিনীর ওপর দায় না চাপিয়ে বিপথগামী সদস্যদের অভিযুক্ত করছেন তারা।’
একই সঙ্গে ফ্যাসিবাদের সহযোগী হিসেবে জাতীয় পার্টির রাজনীতি নিষিদ্ধ করারও দাবি জানান তিনি।