
ইউরোপে দাবানল: পুড়ছে ফ্রান্স ও স্পেন, কাতালোনিয়ায় আটকা বহু মানুষ
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হচ্ছে ইউরোপের দেশ ফ্রান্স ও স্পেনের একের পর এক এলাকা। হাজার হাজার হেক্টর বনভূমি, ফসলি জমির সঙ্গে পুড়ছে ঘরবাড়ি। বিভিন্ন এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হলেও কাতালোনিয়ায় আটকে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ। এ অবস্থায় অঞ্চলগুলোর আবাসিক এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেয়ার ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। অগ্নিনির্বাপক গাড়ি ও হেলিকপ্টার দিয়ে সমানতালে চলছে আগুন নেভানোর লড়াই।

দাবানলে পুড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলের অ্যারিজোনা, কলোরাডো, নিউ মেক্সিকো ও ইউটাহ অঙ্গরাজ্যের বেশ কিছু অঞ্চল।

পাকিস্তানে টানা বৃষ্টিতে বন্যা; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক বাড়িঘর
পাকিস্তানে ২৬ জুন থেকে চলমান একটানা বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। খাইবার পখতুনখোয়া, পাঞ্জাব, সিন্ধু আর বেলুচিস্তানে হয়েছে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি। এসব এলাকায় কমপক্ষে ৬৬টি বাড়িঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় দেড়শো।

টেক্সাসে আকস্মিক বন্যায় ১০৯ মৃত্যু; ইউরোপে দাবানলে বিপর্যয়
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে আকস্মিক বন্যায় ১০৯ জনের প্রাণহানির পাশাপাশি নিখোঁজের সংখ্যা দুইশোর ঘর ছুঁইছুঁই। এরইমধ্যে ভারী বৃষ্টিতে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় নিউ মেক্সিকোয় নিখোঁজ ৩ বাসিন্দা। বন্যা কবলিত অঞ্চলগুলোয় জরুরি অবস্থা জারি করেছে অঙ্গরাজ্য সরকার। এদিকে দাবানলে বিপর্যস্ত ফ্রান্স ও স্পেনসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ। এমন পরিস্থিতিতে ইউরোপের জলবায়ু পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা কপার্নিকাস বলছে, ইতিহাসের তৃতীয় উষ্ণতম জুন মাস ছিলো চলতি বছরের জুন মাস।

তৃতীয় দিনেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি গ্রিসের দাবানল
তৃতীয় দিনেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি গ্রিসের দাবানল। কোরোপি অঞ্চল থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে প্রায় ৮০০ বাসিন্দাকে। এছাড়া দেশটির দক্ষিণে ক্রিট অঞ্চল কয়েকশ' একর বনভূমিতে পুড়ে গেছে অসংখ্য জলপাই বাগান।

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বাড়ছে দাবানল, শঙ্কায় ইউরোপ
জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনা না গেলে আগামীতে আরও ভয়াবহ হতে পারে দাবানল পরিস্থিতি, যা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে বলে শঙ্কা বিশ্লেষকদের। তাদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনে বৈশ্বিক উষ্ণতা যেভাবে বাড়ছে তাতে শুষ্ক মৌসুমে ইউরোপের দেশগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দাবানল নিয়ন্ত্রণ।

দাবানলে জ্বলছে তুরস্ক ও গ্রিস, সরিয়ে নেয়া হয়েছে পর্যটক-স্থানীয়দের
টানা ৭ দিন ধরে দাবানলের আগুনে পুড়ছে তুরস্ক, দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে প্রাণ গেছে অন্তত ২ জনের। দাবানল পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে গ্রিসেও। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় ক্রিট দ্বীপ থেকে ছড়িয়ে পড়া দাবানলের প্রভাবে দেশটির ৫ অঞ্চলে ক্যাটাগরি ৪ মাত্রার সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। রাজধানী এথেন্স থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে কয়েক হাজার পর্যটক ও স্থানীয়দের।

তীব্র তাপপ্রবাহ ও দাবানলে পুড়ছে ইউরোপ
গোটা ইউরোপে বইছে স্মরণকালের ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, পর্তুগাল, ইতালিসহ বিভিন্ন দেশ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ইউরোপের বেশকিছু দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে স্কুল ও পর্যটন স্পট। দাবানলের আগুনে পুড়ছে তুরস্ক, গ্রিস, স্পেনসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ। তীব্র তাপপ্রবাহ এবং প্রচণ্ড বাতাসের কারণে কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না দাবানলের আগুন। স্পেনের কাতালোনিয়া শহরে ইতিহাসের ভয়াবহ দাবানলে মারা গেছেন ২ জন। তুরস্কের পর্যটন শহর ইজমির থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে ৫০ হাজার বাসিন্দাকে। গ্রিসের লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়ছে আগুন।

ইতিহাসের উষ্ণতম জুন মাস রেকর্ড; ইউরোপের দেশগুলোতে রেড অ্যালার্ট জারি
তীব্র গরমে দর্শনার্থীদের জন্য দু'দিন ধরে বন্ধ আইফেল টাওয়ার। তিন বছর আগে টিকিট কেটেও মিলছে না দর্শন। বন্ধ ফ্রান্সের প্রায় ১৪শ' স্কুলের সবগুলো। চলতি বছর ইতিহাসের উষ্ণতম জুন মাস রেকর্ড করেছে স্পেন ও ইংল্যান্ড। দেশগুলোতে জারি রেড অ্যালার্ট। চলমান দাবদাহের ঝুঁকি থেকে একজন মানুষও মুক্ত নয় বলে সতর্কতা জানিয়েছে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা।

তাপপ্রবাহ বিপজ্জনক রূপ নিয়েছে ইউরোপের দক্ষিণাঞ্চলে
তাপপ্রবাহ বিপজ্জনক রূপ নিয়েছে ইউরোপের দক্ষিণাঞ্চলে। ইতিহাসের উষ্ণতম জুন মাস রেকর্ড করার পথে স্পেন। তীব্র গরমে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সুইডেন, নরওয়ে আর অস্ট্রিয়া। দাবানল থেকে বাঁচতে তুরস্কে ভিটেমাটি ছেড়ে পালিয়েছে ৫০ হাজার মানুষ। ইউরোপে এটি নিউ নরমাল, সতর্কতা জাতিসংঘের।

বিশ্বের কোথাও দাবদাহ তো কোথাও বৃষ্টি-বন্যা-ভূমিধস
আবহাওয়ার বিরূপ খেয়ালের শিকার সারা পৃথিবী। এশিয়া থেকে ইউরোপ, কিংবা সুদূর আমেরিকা। স্বস্তি নেই কোথাও। একদিকে তীব্র গরম, দাবদাহ, দাবানল। অন্যদিকে ঝড়বৃষ্টি-বন্যা আর ভূমিধসে নাকাল বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষ।

ভয়াবহ দাবানলে জ্বলছে কানাডা
ভয়াবহ দাবানলে জ্বলছে কানাডা। উত্তরাঞ্চলের সাসকাচুয়ান প্রদেশে দাবানলে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র গরম আর শুষ্ক মৌসুম। বিভিন্ন এলাকায় লাগা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বনভূমিসহ হাজার হাজার হেক্টর এলাকা।