এসময় বক্তারা বলেন, ‘এ হত্যাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে বিচার করতে হবে, নইলে প্রশাসনকে পদত্যাগ করতে হবে।’
তারা জানান, সাজিদ একজন কোরআনের হাফেজ, সংস্কৃতিকর্মী ও জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। গেল ১০ দিন পার হলেও প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মেনে নেওয়া যায় না। এর আগে ১৭ জুলাই সন্ধ্যায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুর রহমান হলের সামনে পুকুর থেকে সাজিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এরপর ৩ আগস্ট প্রকাশিত ফরেনসিক রিপোর্টে শ্বাসরোধে হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।
এদিকে শিক্ষার্থীরা জানান, এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অতিদ্রুত আইনের আওতায় না হলে তারা আরও কঠোর আন্দোলনেও হুঁশিয়ারি দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘খুনিদের ছাড় দেওয়া হবে না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।’ তিনি শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান।