৫৪ ফুট প্রশস্ত চার লেনের এ উড়ালসড়ক নির্মাণে খরচ ৪ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা। যেখানে থাকবে ১৪টি র্যাম্প। তবে তার কাজ এখনও শুরু না হলেও ধাপে ধাপে দ্রুতই নির্মাণপর্ব শেষ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
উড়ালসড়কটি চালু হলে এ অঞ্চলের বিনিয়োগ বৃদ্ধির পাশাপাশি, গতি আসবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে।
আরো পড়ুন:
সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলম চৌধুরি দোভাষ বলেন, 'কক্সবাজার বা মাতারবাড়ি থেকে যে যানজট লাগতো-তা থেকে চট্টগ্রাম শহরবাসী মুক্তি পাবে।'
দেশের এ দ্বিতীয় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে দেশীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি কাজ করেছে একটি চীনা প্রতিষ্ঠান। তবে, এর নির্মাণ উপকরণসহ বেশিরভাগ প্রকৌশলীই বাংলাদেশের। যা প্রমাণ দেয় দেশের প্রকৌশলী ও নির্মাণ সামগ্রী উৎপাদক প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার।