এ কর্মশালায় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের কমোডিটি মার্কেটের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে এবং এটি অবশ্যই সফল হবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মুখিয়ে আছে।’
কর্মশালায় স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা জানান, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ আগামী ৬ মাসের মধ্যে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কার্যক্রম শুরু করবে, যেখানে প্রাথমিকভাবে গম ও সিলভার পণ্য নিয়ে যাত্রা করবে এ উদ্যোগ।
এসময় তারা কমোডিটি ডেরিভেটিভসের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, পণ্য উৎপাদনকারী বা ব্যবহারকারীরা ভবিষ্যতের মূল্যের ওঠানামা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবে এ উদ্যোগের মাধ্যমে। এ দিন কর্মশালায় পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।