পুতিন বলেন, ‘আমি এসব শুনেছি, কিন্তু আমি এটা নিয়ে কিছু ভাবতেও চাই না বা বলতেও চাই না।’
এসময় তিনি আরও জানান, ইসরাইল-ইরান উত্তেজনা নিয়ে ইরান এখন পর্যন্ত রাশিয়ার কাছ থেকে কোনো সামরিক সহায়তা চায়নি।
খামেনিকে হত্যার প্রসঙ্গ প্রথম আসে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর বক্তব্যে। তিনি বলেন, ‘আয়াতুল্লাহ খামেনিকে “হত্যা” যুদ্ধ শেষ করতে “সাহায্য করতে পারে”। এই মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র জানে খামেনি কোথায় আছেন, তবে এ মুহূর্তে তাকে হত্যার কোনো পরিকল্পনা নেই।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন এমন একটি সময়ে এ বিষয়ে মুখ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন, যখন মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা চরমে এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ইরানকে ঘিরে নানা সম্ভাব্য যুদ্ধপরিকল্পনার আভাস মিলছে।