এছাড়া কেজিতে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে সবধরনের ছোট মাছের দামও। ক্রেতারা বলছেন মাছ কিনতে এসে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।
গেল কয়েক সপ্তাহ ধরে সরবরাহ ঘাটতি থাকায় ময়মনসিংহের বাজারে ৬০ থেকে ৭০ টাকার নিচে পাইকারিতে মিলছিল না কোন সবজি। তবে বাজারের চিত্র উলটো, সরবরাহ বাড়ায় পাইকারিতে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ৭ টাকা কমেছে সবধরনের সবজির দাম।
কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা, ১০ টাকা কমে চিচিঙ্গা বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা, টমেটো ৪০, করলা ৩৬, ঢেঁড়স ৪০ এবং বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। পাইকারিতে দাম কমলেও খুব বেশি প্রভাব নেই খুচরা বাজারে।
চুয়াডাঙ্গার বাজারে বাড়তি গরু, খাসি এবং মুরগির মাংসের দাম। কেজিতে ১৫ টাকা বেড়ে এক কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ২০০ টাকা। কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে সোনালি মুরগির দাম উঠেছে ৩৩০ টাকায়।
আর ২০ টাকা বেড়ে কেজিতে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে দেশি মুরগি। কেজিতে ৫০ টাকা বেড়ে খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০ টাকায়। আমিষের বাজারে এমন মূল্যবৃদ্ধিতে ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ।
এদিকে, মানিকগঞ্জের পাইকারি আড়তে গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ বেড়েছে। এতে করে গত এক সপ্তাহে করলা, ধুন্দল, টমেটো, মিষ্টিকুমড়া, লেবুসহ বেশ কিছু সবজির দাম কেজিপ্রতি কমেছে পাঁচ থেকে দশ টাকা পর্যন্ত। দাম অপরিবর্তিত রয়েছে মুলা, পটল, কাঁচামরিচ ও আলুর।
বাজারমূল্য নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং বাড়ানোর দাবি ক্রেতাদের।