পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, সকাল ১১টার পর কর্মচারীরা সচিবালয়ের বাদামতলায় জমায়েত হন। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্মারকলিপি প্রদান করেন।
এসময় তারা অধ্যাদেশটি বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
তারা জানান, ইউনূস সরকারকে বিপদে ফেলতেই সরকারি চাকরির নতুন এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে।
এসময় আগামীকাল (বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন) অবস্থান কর্মসূচির ডাক দেন আন্দোলনকারীরা। জানান, সেখান থেকে আগামী রোববারের (২২ জুনের) কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
সরকারি চাকরির নতুন অধ্যাদেশ নিয়ে আলোচনা শুরুর পর থেকেই তা বাতিল চেয়ে আন্দোলন শুরু হয়। আন্দোলন চলাকালেই অধ্যাদেশটি জারি করে সরকার।
এরপর থেকে বিক্ষোভ, কর্মবিরতি ও স্মারকলিপি দেয়ার মতো কর্মসূচি পালন করছেন আন্দোলনকারী কর্মচারীরা।