তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারের সম্মেলনটি মূলত জাতিসংঘের বৃহত্তর সম্মেলনের প্রস্তুতির অংশ। এ সম্মেলন রোহিঙ্গা ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য সমস্যাটির একটি স্থায়ী ও প্রকৃত সমাধান খুঁজে বের করার গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি করবে। আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আগে ২৫ আগস্ট কক্সবাজারে ‘অংশীজন সংলাপ: রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সম্মেলনে আলোচনার জন্য প্রাপ্ত বার্তা’ শীর্ষক সম্মেলন আয়োজন করা হচ্ছে।’
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ‘রোহিঙ্গা বিষয়ক একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন জাতিসংঘের উদ্যোগে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর আগে কক্সবাজারের অনুষ্ঠেয় সম্মেলনটি জাতিসংঘের একটি বৃহত্তর সম্মেলনের প্রস্তুতির অংশবিশেষ। এই সম্মেলন রোহিঙ্গাদের জন্য এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য এ সমস্যার একটি স্থায়ী ও প্রকৃত সমাধান খুঁজে বের করার পথ নির্দেশিকা দেওয়ার একটি বড় সুযোগ।’
আরও পড়ুন:
এ সময় খলিলুর রহমান আরও বলেন, ‘সম্মেলনটি রোহিঙ্গাদের জন্য এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য এ সমস্যার একটি স্থায়ী ও প্রকৃত সমাধান খুঁজে বের করার পথ নির্দেশিকা দেওয়ার একটি বড় সুযোগ। এই কারণে রোহিঙ্গাদের কণ্ঠস্বর, তাদের কথা, তাদের আশা আকাঙ্ক্ষা এবং তাদের স্বপ্নগুলোকে সে সম্মেলনে তুলে ধরার প্রচেষ্টা চলছে।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলোই এ ধরনের সম্মেলনে অংশ নেয়। রোহিঙ্গারা তো আর সদস্য নয়। কিন্তু কাউকে তো তাদের ভয়েসটা নিয়ে যেতে হবে। আমরা এ ধরনের প্রক্রিয়ায় সে কাজটা করছি। আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে যথেষ্ট সাড়া পাচ্ছি।’
ব্রিফিংয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ দেশ এবং জোট মিলিয়ে ৫০টি মিশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।