ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কোম্পানি যাত্রীদের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। যদি কোনো ঘটনা ঘটে, আমরা প্রথমেই জনসেবা কার্যক্রম স্থগিত রাখি। ভূমিকম্পের ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা পর আমরা পুরো মেট্রোরেলের সব স্ট্রাকচার ফিজিক্যালি চেক করেছি। সেখানে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম।’
তিনি বলেন, ‘কোনো কিছু ঘটলে আমরা সাধারণত জনসেবা দেওয়ার আগে একটি পরীক্ষামূলক ট্রেন চালিয়ে দেখি। সেদিন আমরা উভয় দিক থেকে দু’টি ট্রেন চালিয়েছি। এছাড়া, আমরা ফার্মগেট ও বিজয় সরণি এলাকায় বিয়ারিং প্যাডগুলো ফিজিক্যালি পরীক্ষা করেছি। এ কারণে আমাদের ট্রেন সেবা ২৭ মিনিট বিলম্বিত হয়েছিল।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া গুজব সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভূমিকম্পের পর আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক কিছু দেখেছি। মেট্রোরেল ভেঙে পড়েছে বলা হয়েছিল। এটা যে এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও, সেটা যাচাই করতে আমাদের সময়টুকু তো দেবেন।’
তিনি বলেন, ‘ভূমিকম্পের পরপরই আমরা পুরোটা চেক করে দেখেছি— কোনো ফিজিক্যাল ডিসপ্লেসমেন্ট হয়নি।’





