নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘এখানে কতগুলো আইনের বিষয়ে বলা হয়েছে, যেগুলো অস্পষ্ট, বিধানে অস্পষ্টতা আছে। আর এ অস্পষ্টতার সুযোগে যারা এ আইন প্রয়োগ করেন তারা মানুষের ওপর, জনগণের ওপর নিপিড়ন চালান। যাতে তাদের ওপর কেউ নিপীড়ন না করে, সেজন্য নিরপেক্ষ মানুষ কিংবা তাদের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে এমন মানুষ এসব কমিশনে থাকা দরকার।’
তিনি বলেন, ‘এই অধ্যাদেশে অনেক বিতর্কিত ধারা বাদ দিলেও ঘুরেফিরে অন্য জায়গায় সেটা রাখা হয়েছে, যেটা অযৌক্তিক।’
তিনি আরো বলেন, ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে যেসব পরিবর্তন দরকার তা পুরোপুরি হয়নি’
এসময় আইন প্রয়োগকারী কেউ ইচ্ছাকৃত ভুল বা নির্দোষ কাউকে হয়রানি করলে তাদের আইনের আওতায় আনার দাবিও জানান তিনি।
এ সময় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘নতুন অধ্যাদেশে পরোয়ানা ছাড়া গ্রেপ্তার, এটা বাতিল করতে হবে।’
এছাড়া মব-জাস্টিসসহ নানা ইস্যু নিয়ে সরকারের সমালোচনা করেন মান্না। সেইসঙ্গে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০১৫ বাতিলেরও দাবি জানান তিনি।
আলোচনা সভায় অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।