উপদেষ্টা বলেন, ‘পাল্টা শুল্ক বিষয়ে আলোচনা ও সমঝোতার ভিত্তিতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তির বিষয়টি চূড়ান্ত করতে তিন দিনের সফরে আজ ঢাকায় এসেছে প্রতিনিধিদলটি। তাদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ আলোচনা হয়েছে।’
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি নিম্নমুখী করার যে উদ্দেশ্য আমাদের, সেই উদ্দেশ্য সাধন করতে পারলে শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্রুতই রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনার কথাও জানান শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি বলেন, দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ইতোমধ্যে দেশটি থেকে যেসব পণ্য কেনা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, এগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মূলত কৃষি ও জ্বালানি পণ্যের পাশাপাশি বিমান কেনার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। কেনাকাটার বিষয়েও অগ্রগতি হয়েছে।
এসময় বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. নাজনীন কাউসার চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।—বাসস