রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি রাশেদ ফেরদৌস বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার, ১ জুলাই) এই বন্দর দিয়ে প্রথম ১০ টন জুস রপ্তানি হয়েছে। আজও দুটি প্রতিষ্ঠান জুস রপ্তানি করেছে। আমাদের সাথে আরও কোম্পানি যোগাযোগ করছে বিভিন্ন পণ্য আমরা রপ্তানি করবো। গত দুইদিনে দুই ট্রাকে প্রায় ২০ টন অর্থাৎ দুই হাজার কার্টুন জুস রপ্তানি করা হয়েছে। যার রপ্তানি মূল্য প্রায় ১৮ হাজার ডলার। এসব যাচ্ছে ভারতের কলকাতায়।’
হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অর্থবছরের শেষ পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে কোনো পণ্য রপ্তানি হয়নি। তবে আশার কথা হলো নতুন অর্থবছরের প্রথমদিন থেকেই ভারতে বেশ কয়টি কোম্পানির জুস রপ্তানি হচ্ছে। এটা আমাদের দেশের জন্য নিঃসন্দেহে ভালো।’
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের গত ১৭ মে বেশকিছু স্থলবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, কাঠের আসবাব, সুতা ও সুতার উপজাত, ফল ও ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, কোমল পানীয় প্রভৃতি পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ দেয় ভারত সরকার। তবে হিলি স্থলবন্দর সেই বিধিনিষেধ এর আওতামুক্ত থাকায় কোম্পানিগুলো এই বন্দর দিয়ে এসব পণ্য ভারতে রপ্তানি করছে।