এদিকে বাড়তি উৎপাদন ব্যয় পুষিয়ে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৈশ্বিক ক্রেতাদের সংগঠন আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে সংগঠনটির প্রধান নির্বাহী স্টিফেন লামার জানান, অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত অর্থ দেয়া হবে।
এছাড়া পরিবর্তিত অর্থনীতির কারণে পোশাক শ্রমিকরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন সেজন্য প্রতিবছর ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক বাংলাদেশ। জিডিপিতে ১৬ শতাংশ অবদান রাখছে এই খাত। তবে পোশাক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর পরও তা অন্যান্য দেশের তুলনায় কম।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার তথ্যমতে, নতুন সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের মজুরি প্রতি মাসে ১১৩ ডলার করা হলেও প্রতিযোগী ভিয়েতনাম কিংবা কম্বোডিয়ার পোশাক শ্রমিকদের মাসিক মজুরি ২৫০ ডলারের বেশি।