আজ (বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই) উপদেষ্টা পরিষদে খসড়াটি অনুমোদন দেয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ।
ফয়েজ আহম্মদ বলেন, ‘বিদ্যমান যে ব্যবস্থা, তাতে বাংলাদেশের নাগরিকদের মধ্যে যেসব ব্যক্তি ভোটার হওয়ার উপযোগী—যারা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার আগের বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বয়স ১৮ বছর হয়, তারা সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন।’
তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর ২ জানুয়ারি এ খসড়া তালিকা নির্বাচন কমিশন প্রকাশ করে এবং ২ মার্চ চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে। তাহলে দেখা যায়, পরবর্তী সময়ে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সেটি অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে যেসব নাগরিক ১৮ বছর বয়সে পৌঁছান, তারা ওই নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন না। তারা এ তালিকা থেকে বাদ পড়ে যান।’
সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব বলেন, ‘তাদেরকে পরবর্তী নির্বাচনের জন্য আবার অপেক্ষা করতে হয়। এই বাস্তবতায় নির্বাচন কমিশন মনে করে— নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রস্তুত রাখতে হয়, সেক্ষেত্রে তফসিল ঘোষণার আগে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে যারা ভোটার হবার উপযোগী হন, তাদেরকে ভোটার তালিকায় নিয়ে আসা।’