গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘আর জামায়াতের যেগুলো দফা-টফা, সেগুলো হলো নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার জন্য। ওরা ভাবছে আওয়ামী লীগ নাই, এই কারণে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে; এটা তারা সহ্য করতে পারে না। আমি জানি, কেয়ামত পর্যন্তও বাংলাদেশে জামায়াত কখনও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসবে না। অন্য দল আসবে, কিন্তু ওরা আসবে না। এটা শিওর।’
তিনি বলেন, ‘ওরা (জামায়াত) পাকিস্তানের যখন আন্দোলন হয়, তখন পাকিস্তান আন্দোলনে বিরোধিতা করেছে। আজ পর্যন্ত জামায়াত পাকিস্তানে কখনও আসন পায়নি। জামায়াত কিন্তু ভারতেও আছে, শুধু বাংলাদেশে না। এখন আওয়ামী লীগ নাই, এখন বিএনপি থাকবো না; একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাইবো, আর এটা আমরা মানবো! বেঁচে থাকতে নাকি, অসম্ভব।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মহসিন আলী খান, মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সদস্য আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল ও জসিম মোল্লা, জেলা নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদ হাসান ফাহাদসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।