সিলেটের ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধন করতে নামেন মাহমুদুল হাসান জয় ও সাদমান ইসলাম। টেস্ট মেজাজের ব্যাটিংয়ে দুই টাইগার ব্যাটারের শুরুটা ছিল বেশ সম্ভাবনাময়।
তবে ভিক্টর নিয়াচির বলে বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাদমান ইসলাম ব্যক্তিগত ১২ রানে সাজঘরে ফিরলে ৩১ রানের মাথায় ভাঙে প্রথম উইকেট জুটি।
এক ওভার পরেই বত্রিশ রানে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা মাহমুদুল হাসান জয়। ব্যক্তিগত ১৪ করে তিনিও উইকেট দেন নিয়াচির বলেই।
এরপর দলের হাল ধরেন টাইগার দলের বর্তমান অধিনায়ক শান্ত ও সাবেক অধিনায়ক মমিনুল। চাপ সামলে দুজনের পঞ্চাশ ছাড়ানো জুটিতে আর কোনো উইকেট না হারিয়েই লাঞ্চ বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।
লাঞ্চের পর অধিনায়ক শান্ত ব্যক্তিগত ৪০ রানে নিজের উইকেট হারালে তাদের এই জুটি ভাঙে ৬৬ রানে। শান্তর এই রান দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এবং এই জুটি দলের সর্বোচ্চ।
শেষের দিকে জাকের ও হাসান মাহমুদের জুটিতে কিছুটা আশা জাগলেও হাসান মাহমুদ ব্যক্তিগত ১৯ রানে ফিরলে এই জুটি ভাঙে ৪১ রানে। তখন দলের সংগ্রহ ১৮৭ রান।
এরপর ৯ বলে ৪ রান যোগ করে বাকি ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৯১ রানে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট করে সংগ্রহ করেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও মুজারাবানি। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন নিয়াচি ও মাধেভেরা।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩০ রান সংগ্রহ করেছে।