নিহত ওই নারী স্বামী পরিত্যক্তা ও একই গ্রামের মৃত আফাজ উদ্দিনের মেয়ে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন বলে জানিয়েছেন নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চরসাদিপুর গ্রামের মাঠের মধ্যে ভুট্টাক্ষেতে মুখ বাঁধা অবস্থায় জাইমা খাতুনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহত ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
আরও পড়ুন:
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ বলেন, ‘নিহত নারীর পায়ে ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং তাকে মুখ বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ঘাস কাটাকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি এবং এটি হত্যা মামলা হিসেবে গণ্য করা হবে। তবে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।’